অনুভূতি
My blog dates back to 2008. My discomfort with keyboard typing and laziness too prevented me from updating this blog regularly. I penned my feelings, my thoughts, my memories mostly on paper whenever I could manage time. I lost a good number of my writings thanks to my disorganised nature. Let the remaining writings, scattered over here and there, find their destination here in my web space. And let me promise that I will go on updating this blog with my future writings, if that happens!
Friday, April 5, 2024
অনুভূতি
এলোমেলো ভাবনা - ৪
মায়ার জঞ্জাল বাংলা সিনেমাটা দেখতে খুবই ইচ্ছে করছে কিন্তু পুণেতে কোনো হলেই রিলিজ করেনি। রোজই বুক-মাই-শো তে দেখি, আশা ছিল এই সপ্তাহান্তে হয়তো কোনো না কোনো হলে আসবে। কিন্তু দেখলাম না। মায়ার জঞ্জাল নিয়ে মোটামুটি সব রিভিউ গুলোই কমবেশি পড়েছি, সাক্ষাৎকারগুলোও দেখেছি। ভারত বাংলাদেশ দুজায়গারই। তাতে আরো বেশি ইচ্ছে জেগেছে সিনেমাটি দেখার। আজ পরিচালক ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী, ব্রাত্য বসু ও কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের একটি আলোচনা শুনছিলাম সিনেমাটি নিয়ে। অসম্ভব সুন্দর একটি আলোচনা। জীবন যাপনের বিভিন্ন আঙ্গিক, চাহিদা নিয়ে আলোচনার সময় স্বাভাবিক ভাবেই আশাবাদ নিয়ে কথা ওঠে। ইন্দ্রনীল বাবু বললেন মানুষ তখনই আশাবাদী হয় যখন তার কাছে তথ্য (ইনফরমেশন) থাকে না বা কম থাকে। কিন্তু যখন সে কারোর সম্পর্কে তথ্য বা ইনফরমেশন জানতে পারে, তখন চাইলেও সে আর আশাবাদী হতে পারে না। এই ভাবে আগে কখনো ভেবে দেখিনি...
০৪/০৩/২০২৩
সুমন সিনহা
পূর্ণেন্দু পত্রী
"পুরনো পকেট থেকে উঠে এল
Monday, July 4, 2022
বিদায় বেলায়
Tuesday, June 7, 2022
দ্য হাঙ্গার আর্টিস্ট
Is starvation a performing art? এ নিয়ে তর্ক বিতর্ক বহুযুগ ধরে চলে আসছে। তবে ঊনবিংশ শতাব্দী এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিক অবধি 'হাঙ্গার আর্টিস্ট'রা পারফর্মার-ই ছিলেন কারণ তারা টাকার বিনিময়ে মানুষের মনোরঞ্জন করতেন। কিন্তু তাদের মনোরঞ্জনের পদ্ধতিটি ছিল অভিনব। তারা খাঁচার মধ্যে একটি চেয়ারে বসে দীর্ঘদিন উপবাস করতেন এবং সেটি দেখতে দর্শকরা টাকা খরচ করে ভিড় জমাতেন। এমনকি রাতেও দর্শক সমাগম হতো। ঊনবিংশ শতকের শেষদিকে এই অ্যাক্ট খুবই জনপ্রিয় ছিল। যত বেশিদিন একটানা উপোষ (৪০ দিনের বেশি নয় যদিও) করে থাকতে পারবে, তত বেশি ভিড় ও টাকা। এই হাঙ্গার আর্টিস্টদের সাথে আমরা পরিচিত হয়েছিলাম ফ্রানৎজ কাফকা'র বিখ্যাত ছোটগল্প "আ হাঙ্গার আর্টিস্ট" - এর (১৯২২) মাধ্যমে। ১০০ বছর পর কাফকা'র এই বিখ্যাত ছোটগল্পটি অবলম্বনে পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় (Kamaleswar Mukherjee) বানালেন স্বল্পদৈর্ঘ্যের বাংলা চলচ্চিত্র "দ্য হাঙ্গার আর্টিস্ট"।
বর্তমান পুঁজিবাদ (capitalism) সর্বস্ব সমাজে বাজার অর্থনীতি (market economy) কিভাবে একজন শিল্পীর অস্তিত্বকে নিয়ন্ত্রণ (control) করে, সেটাই সিনেমাটির মূল বক্তব্য। ছবির মূল চরিত্র দুই তরুণ বন্ধু - ভূতো আর ঘনা। ভূতো রাজনৈতিক ভাবে সচেতন একজন তরুণ যে সমসাময়িক বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ঘটনাবলীর খবরাখবর রাখে। বিশ্বের যে প্রান্তেই কোনো সন্ত্রাস বা অত্যাচারের ঘটনা ঘটুক না কেনো, ভূতো তার প্রতিবাদে অনশন করে এবং ভূতো বেশ কয়েকদিন না খেয়ে থাকতে পারে। ঘনা ভূতোর এই অনশন করার ক্ষমতাকে মূলধন (capital) করে মুনাফা (profit) করবে ঠিক করে এবং সেইমতো ভূতোকে ক্রমাগত বোঝাতে থাকে যে ঠিকমতো প্রচার ও প্রোপাগান্ডা পেলে অনশনও বাজারে বিক্রি হয়। আর সেটা করতে পারলে ভূতো সমাজে প্রতিষ্ঠিত হবে একজন শিল্পী হিসেবে - 'অনশন শিল্পী'! এই সমাজে সবাই চায় মনোযোগ পেতে - ভূতো ঘনার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়। ঘনা ভূতোকে নিয়ে শো আয়োজন করে এবং সেই শো চারদিকে শোরগোল ফেলে দেয়। প্রচারের সমস্ত আলো তখন ভূতোর ওপর। মূলস্রোত সংবাদমাধ্যম থেকে সামাজিক মাধ্যমে তখন শুধুই চর্চার বিষয় ভূতোর অনশন শো। চারদিকে ভূতোকে নিয়ে বিজ্ঞাপন। একটি শো থেকে পরের শো তে ভূতোর অনশন করার দিন সংখ্যা বাড়তে থাকে - মিডিয়া আরো বেশি মাতামাতি করে। কর্পোরেট দুনিয়ার কর্তার চিন্তা "ভূতো ২% ভোট সুইং করাতে পারে!" ভূতো ততদিনে নিজেকে পুরোদস্তুর একজন শিল্পী অর্থাৎ 'অনশন শিল্পী' ভাবতে শুরু করে দিয়েছে এবং প্রচার মাধ্যমের আলোয় থাকতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। অনশনের ১৮ দিনের মাথায় যখন ভূতোর মা ভূতোর প্রিয় খাবার নাড়ু নিয়ে আসেন, ভূতো বলে সে "ভাবের ঘরে চুরি করতে পারবেনা " কারণ সে "একজন প্রকৃত শিল্পী"। ভূতোকে ভালোবেসে যখন এক মহিলা সাংবাদিক ভূতোকে নিজের কথা ভাবতে বলে, যখন ভূতোকে বলে যে "stop this madness", ভূতো তাকেও তাড়িয়ে দেয়। ভূতোর মাথায় তখন ২০ দিন না খেয়ে থাকার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করে প্রকৃত অনশন শিল্পী হওয়ার প্রবল বাসনা! দ্য আর্ট অব হাঙ্গারে ভূতো তখন মোহগ্রস্ত! কিন্তু বাজারের নিয়মেই ভূতোর শো তে দর্শক সংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে, মিডিয়া কভারেজ কমে আসে, বিজ্ঞাপনও কমতে থাকে - ফলে ঘনার মুনাফাও কমতে থাকে। ঘনা ভূতোকে বলে অনশন পাবলিক আর খাচ্ছে না! ঘনার মাথায় তখন নতুন কোন চমকের ভাবনা যা বাজারে খাবে! ঘনা একজন ঘুম শিল্পীর (slumber artist) খোঁজ পেয়ে যায় যে কোনোরকম মদ্যপান ছাড়াই ৭২ ঘন্টা ঘুমিয়ে থাকতে পারে। অতএব ভূতোর প্রয়োজন ফুরিয়েছে। ভূতোর ওপর প্রচারের আলো আচমকাই নিভে যায়। শেষ দৃশ্যে ভূতোর হৃদয়বিদারক চিৎকার "লাইট, লাইট - আমি একজন প্রকৃত শিল্পী - আমি একজন প্রকৃত শিল্পী" বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে দেয়।
ভূতোর চরিত্রে ঋত্বিক চক্রবর্তী অনবদ্য। ঘনার চরিত্রে বিশ্বনাথ বসু বেশ ভালো। সাংবাদিক চরিত্রে প্রিয়াঙ্কা মন্ডল মনে দাগ কাটে। ১৮ মিনিটের একটু বেশি সময়ের "দ্য হাঙ্গার আর্টিস্ট" মাস দেড়েক আগে ইউটিউবে রিলিজ করেছে। ইতি মধ্যেই বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বল্প দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র উৎসবে (international short film festival) ছবিটি দেখানোও হয়েছে। ধন্যবাদ কমলেশ্বর বাবু ও ফ্যাটফিশ এন্টারটেনমেন্ট কে এরকম একটি ছবি বানানোর জন্য। সিনেমাটি দেখবার ইউটিউব সংযোগসূত্রটি নিচে দেওয়া থাকলো।
০৭/০৬/২০২২
Monday, February 21, 2022
আ-মরি বাংলা ভাষা…
আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস তথা ভাষা শহীদ দিবস । বাঙালি
স্বভাবত স্মৃতিমেদুর, হুজুগে ও উৎসবমুখর। তাই আজ হাহুতাশ ও আদিখ্যেতার উদযাপন একটু বেশিই হবে
। একই সাথে আমরা যে বাংলায়
ভাবতে ভুলে যাচ্ছি ক্রমশ, সেটা আমাদের দৈনন্দিন কথাবার্তার মধ্যে দিয়ে আজকেও একই ভাবে
প্রকাশ পাবে । বুলেট বিদ্ধ
ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায় আমাদের স্মৃতিতে ধূসর হয়ে যাওয়ার জন্য যতটা না লজ্জিত আমরা,
তার চেয়ে বেশি গর্বিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক হওয়ার চক্ষুলজ্জাহীন প্রতিযোগিতায় লিপ্ত
হয়ে । নিজেদের উত্তরাধিকার, নিজেদের সংস্কৃতি
কে অনাদরে, অবহেলায় দূরে সরিয়ে রেখে কি অন্যদের সংস্কৃতি কে কখনো আপন করে নেওয়া যায়
? ভাষা একটা জাতির পরিচয় (identity), ভাষা সেই জাতির সংস্কৃতির ধারক ও বাহক । সেই ভাষা বাবহারের প্রতি আমরা যদি শ্রদ্ধাশীল
না হই, যত্নবান না হই, ভাষার প্রতি আমরা যদি উদাসীন হই, তাহলে অন্যরা তো সম্মান দেবেই
না, বরং আমরা আরো শিকড়হীন হয়ে পড়বো । সেই শিকড়হীন হয়ে যাওয়ার হতাশা অন্যের
সংস্কৃতিকে আপন করে নেওয়ার খোঁড়া অজুহাত না হয়ে দাঁড়ায় ! ভাষা বাবহারে আঞ্চলিক হওয়া
কখনো সংকীর্ণতা বা অনগ্রসরতা বা অনাধুনিকতা
বা প্রাদেশিকতা বোঝায় না । এই বোধ টা হওয়া বা শেখানো জরুরী । বাংলা শব্দের সাথে হিন্দি বা ইংরেজি
শব্দ মিশিয়ে কিম্ভুতকিমাকার উচ্চারণ করে যদি আমরা “গ্লোবাল” হওয়ার আত্মসন্তুষ্টিতে
ডুবে থাকি, তাহলে সেখানে কোন “গ্লো” থাকেনা । সরস্বতী পুজোর দিন যখন শুনি “ আন্টি
প্রসাদ বাটছে” বা “আখ চিবোতে গিয়ে দাঁত হিলছে”, তখন বড় অসহায় লাগে । বিজ্ঞাপনে হাসিমুখে জনপ্রিয় নায়ক যখন
বলে “অকলমন্দ হোন, সঠিক বাছাই করুন” বা ফরচুন বাসমতী চালের বিজ্ঞাপনে যখন লেখা থাকে
“জড়িয়েনা ধরা দানা” বা “উত্তম মেলে ধরে” তখন দুঃখ আর ক্ষোভ হয় এটা ভেবে যে বাংলা ভাষা
কে কতটা সস্তা করে দিলে কোম্পানীগুলো এমন বাংলা লিখেও পার পেয়ে যায় ! আর যে ভাষার দৌলতে
গোটা পৃথিবী একটা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপহার পেল, সেই বাংলা ভাষার প্রতি কতটা
উদাসীন, কতটা নির্লিপ্ত হলে একটা জাতি বিজ্ঞাপনের এজাতীয় বাংলা ভাষার প্রয়োগ দেখেও
প্রতিবাদহীন হয়ে “বিন্দাস” দিন কাটিয়ে যায় ! এরকম অজস্র, অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যায়,
কিন্তু শুধু উদাহরণ দেওয়াটা এই লেখার উদ্দেশ্য নয় । বাংলা ভাষা ও তার বাবহারের প্রতি সচেতন
হওয়া আজকের দিনে ভীষণই জরুরী, ভীষণই প্রয়োজনীয় । বাংলা বানান ও উচ্চারণ নিয়ে কিছু সংখ্যক লোকজনের মধ্যে যে উন্নাসিকতা
এবং “এলিটিস্ট অবসেসন” আছে, তা কাম্য নয় । বাংলা বানান ও উচ্চারণের শুদ্ধতা নিশ্চয়ই দরকার, কিন্তু এই মুহুর্তে
তার চেয়েও বেশি দরকার বাংলা ভাষাটা কে তার অবলুপ্তির হাত থেকে বাঁচানো । আজ আত্মসমালোচনার দিন, আজ আত্মবিস্মৃতির
অন্তরাল থেকে বেরিয়ে আসার দিন । দেরী হয়ে গেলেও আজ আমাদের ভাবতে হবে উত্তর প্রজন্মকে মাতৃভাষার
গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে আমরা কতটা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করছি । যদি সেই দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন না করার চেষ্টা করি, পরবর্তী
প্রজন্মকে শিকড়হীন করে দেওয়ার দায়ও আমাদেরই নিতে হবে । একুশের আবেগে ভাসবার সাথে সাথে এটাও মনে রাখতে হবে যে একুশ একটা
অধিকার, একুশ একটা অঙ্গীকারের নাম ।
গতবছরের লেখাটির সংযোগসূত্রটিও নীচে দিলাম । পড়ে দেখবার অনুরোধ রইলো । আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো, শুভেচ্ছা
ও ভালোবাসা তাদেরও যাদের “বাংলাটা ঠিক আসেনা”। ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা
জ্ঞাপন করি ।
নীচের ছবিটি আমার পুত্র আজ এঁকেছে।
২১ / ০২ / ২০২২
Saturday, February 5, 2022
সরস্বতী পুজো - হারিয়ে যাওয়া দিনগুলো
কোনো কোনো দিন বড় স্মৃতিমেদুর করে তোলে। আজ সরস্বতী পুজো। ভালোবাসার বসন্ত পঞ্চমী। আজকের দিনটি আমায় অতীতচারী করে তোলে। মফস্বল শহরের সরস্বতী পুজোর দিন মানেই কত রোমাঞ্চকর অনুভূতি... বাড়ির বাইরে থাকার অগাধ স্বাধীনতা। পাড়ার পুজো, স্কুলের পুজো, অন্য স্কুলে ঠাকুর দেখতে যাওয়া, কুল খাওয়ার মজা -- একটার পর একটা। আড়ম্বরহীন পুজোয় অনাবিল আনন্দের অনুভূতি, অকারণ হাসির দিনগুলি আজ চেষ্টা করেও ফিরে পাই না। একটু বড় বয়সে মেয়েদের হলুদ শাড়ি, সাজগোজ, ক্ষেত্রবিশেষে বাঁকা চাহনি, মুখ টিপে হাসি, বন্ধুদের প্রপোস, কারোর কারোর নিরালায় উষ্ণতা বিনিময় ও আমাদের পাহাড়া দেওয়া (কখনো কখনো আড়ি পাতাও বটে! ) -- এসবই এক মনখারাপ করা অদ্ভূত ভালোলাগার সৃষ্টি করে। অকৃত্রিম সারল্যের সেই গলাগলির দিন গুলোই বোধহয় জীবনের সবচেয়ে বড় পাওনা। সঞ্চয়ও বটে। বছর দুয়েক আগে নিছকই খেয়াল থেকে নিচের কবিতা টি লিখেছিলাম। আজ আরো একবার ভাগ করে নিই।
খেয়াল
ঘুরে আসি সব পুরোনো অলি গলি
অবক্ষয়ের পঁচিশ বছর পর
কেমন আছে ফেলে আসা দিন গুলি।
রোজ বিকেলে আড্ডা দেওয়ার নেশা
ছুটে যেতাম তোদের বাড়ির ছাদে
কখনো সেই কোণের ঘর টা তে
সময় যেতো নিজের মনে বয়ে।
ঘড়ি দেখার ছিল না কোনো বালাই
রেশারেশির ছিল না কোনো লড়াই
লাভ ক্ষতি তে ছিল না যে বিশ্বাস
শুধু তুই আর আমি, আর ওই ছাদ।
না ছিল ফোন, না কিছু ভেবে
দিতিস উঁকি আমার ঘরে
বলতিস তুই এক গাল হেসে
চল ঘুরে আসি গঙ্গার ধারে।
দুটো সাইকেল পাশাপাশি চলে
উৎসাহী লোক চোখাচোখি করে
আমরা দুজন নির্বিকার
চষে ফেলি সব রাস্তা ঘাট।
ছিল না কোনো হিসেবনিকেশ
ছিল না কোনো বিধিনিষেধ
চেনা গন্ডির মধ্যে থাকা, ছিল স্বতঃসিদ্ধ
কাঁচা বয়সের দুটি কচি মন, শুধু অপাপবিদ্ধ।
০৫/০২/২০২২
ঋতুপর্ণ ঘোষ
সেদিনের পর থেকে কতো সিনেমার "শুভ মহরৎ" হলো, কতো "বাড়িওয়ালি" সিনেমার শুটিং-এর জন্য তাদের বাড়ি ভাড়া দিলেন, কিন্তু সিনে...

-
School educators, parents, academic professionals and my friends in social network, my elder sister Sutapa Sinha (whom I dearly call as didi...
-
" ঠোঁটে ঠোঁট রেখে ব্যারিকেড করো প্রেমের পদ্যটাই বিদ্রোহ আর চুমুর দিব্যি শুধু তোমাকেই চাই।" ভ্যালেন্টাইনস দিবসের উৎস নিয়ে ন...
-
কোনো কোনো দিন বড় স্মৃতিমেদুর করে তোলে। আজ সরস্বতী পুজো। ভালোবাসার বসন্ত পঞ্চমী। আজকের দিনটি আমায় অতীতচারী করে তোলে। মফস্বল শহরের সরস্বতী পু...